বাংলাদেশ সরকারের মাননীয় প্রধানমন্ত্রী দেশরত্ন শেখ হাসিনার ডিজিটাল বাংলাদেশ গড়ার লক্ষে বাংলাদেশের নদ নদী গুলি পূর্ন সংস্কারের কর্মসূচি হাতে নিয়েছে , এবং তা বাস্তবে বাস্তবায়ন করার কার্যক্রম অব্যাহত আছে বলে জানান নদী উপকুল বাসিরা। বাংলার মানুষ ভীষণভাবে উপকৃত হবে বলে জানান ।
উক্ত নদী খননের মাটি নদীর পাড় থেকে বিক্রি করছে ঠিকাদার শাহীন। ট্রলি প্রতি ৩০০ টাকায় কিনে নিচ্ছে [ ইমরান গ্রুপ, আমিনুল গ্রুপ, ওকি গ্রুপ, সবুজ গ্রুপ ] আরো অনেকে, উক্ত নদীর মাটি চলে যাচ্ছে বিভিন্ন ইট ভাটায়।
হাতিয়ে নিচ্ছে লক্ষ লক্ষ টাকা। নদীর পাড়ে বসবাসরত স্থানীয় জনগণ বলেন যে সারা রাত মাটি বহন কৃত গাড়ির আওয়াজে আমাদের রাতের ঘুম হারাম। রাস্তাঘাট মাটি টানার গাড়ির চাকায় পিষ্ট হয়ে পুকুরে পরিণত হয়েছে। সাধারন জনগন চলার মতো কোনো রাস্তা নেই।
গাড়ির বিকট আওয়াজে বাচ্চা ও বৃদ্ধ মহিলারা ভীষণ ভাবে কেঁপে কেঁপে ওঠে, কিন্তু এটা দেখার মত কেউকি নেই বলে ক্ষোভ প্রকাশ করেন স্থানীয় জনগণ ? নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক অনেকেই বলেন মাটি গুলি অবৈধ ভাবে বিক্রি করছে ওরা ।
সরেজমিনে গিয়ে দেখা যায় আব্দুর রাজ্জাক মৃধার ছেলে আজাদ মৃধা গ্রাম: পার মল্লিকপুর থানা, লোহাগড়া জেলা:নড়াইল নামের লোকটি চেয়ার টেবিল নিয়ে নদীর পাড়ে বসে অবৈধ ভাবে নদীর পাড়ের মাটি বিক্রি করে হাতিয়ে নিচ্ছে লাখ লাখ টাকা। এলাকাবাসীরা বলেন পানি উন্নয়ন বোর্ড কে আপনারা এই অবৈধ মাটি বিক্রি হওয়া টা বন্ধ করুন। আমাদের কে রাতে একটু নিরিবিলি ঘুমাতে দিন।
দৈনিক কলম কথা সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।